হিতে বিপরীত হতে পারে, হিংসুটে মানুষের অভাব নেই জগতে।
২. ইন্টারনেটে একান্ত ব্যক্তিগত ও পরিবারের ছবি না দেয়াই ভালো। কারণ কে জানে আপনার আপলোড করা ছবি গুলি কোথায় ব্যবহার হচ্ছে, তারফলে আপনার প্রিয়জনের জীবনে কালোমেঘ নেমে আসতে পারে।
৩. ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে বেশি আলোচনা করবেন না ইন্টারনেটে।
৪. কিছু ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট অবজ্ঞা করতে শিখুন। কারণ সবাই আপনার বন্ধু হওয়ার জন্য বন্ধুত্বের আবেদন করে না।
৫. পাসওয়ার্ড বা ঐ জাতীয় তথ্য কখনো অনলাইনে লিখে রাখবেন না।
- পারলে মনে রাখুন বা একটা নোটপ্যাড/ওয়ার্ড ফাইল বানিয়ে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে নিজের কাছে রাখুন এবং শুধু ওই মাস্টার পাসওয়ার্ড তা মনে রাখুন।
৬. ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা অন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে কাউকে মন দিয়ে ফেলবেন না যেন। ফলাফল ভয়ানক হতে পারে, অনেক উদাহরণ আছে এমন ঘটনার।
৭. নিজের অন্তরসত্ত্বা হওয়ার কথা অনলাইনে বড়াই করার প্রয়োজন নেই। আপনার অনুভূতির সুযোগ অনেক অনিষ্টকারী নিতে পারে।
৮. আপনার বাচ্চার কৃতিত্ব সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করার সময় চেষ্টা করবেন নিজের আবেগকে সংযত রাখতে।
৯. আপনার কেনা দামী দামী সামগ্রী সোশ্যাল মিডিয়াতে পেশ করাটা সত্যি “খালকেটে কেটে কুমির আনার মতো”। কারণ এতে অনেক ধূর্ত চোর/পকেটমার আপনার পিছু নিতে পারে।
১০. সোশ্যাল মিডিয়াতে অপ্রকাশ্য ছবি পেশ করার থেকে বিরত থাকুন। নাহলে এই সমস্ত দৃশ্য পুরোবিশ্বকে জানানোর মতো শুভাকাঙ্খী অনেক রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে এতো কথা কেন ? কারণ এটা সবচেয়ে নতুন সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস, অনেকেই এই খেলাঘরের নিয়ম-কানুন না জেনে নেমে পড়েন ময়দানে । আর কিছুদিন পরে হয় বিপদ।